Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2
পাঠাও প্রতিষ্ঠাতা ফাহিমের হত্যাকারী হাসপিলকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড

রোববার

২৩ মার্চ ২০২৫


৯ চৈত্র ১৪৩১,

২৩ রমজান ১৪৪৬

পাঠাও প্রতিষ্ঠাতা ফাহিমের হত্যাকারী হাসপিলকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৪:২৭, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪  
পাঠাও প্রতিষ্ঠাতা ফাহিমের হত্যাকারী হাসপিলকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড

সংগৃহিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ফাহিম সালেহকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় তার ব্যক্তিগত সহকারী টাইরেস হাসপিলকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ম্যানহাটনের ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

ফাহিম সালেহ বাংলাদেশের রাইড শেয়ারিং অ্যাপ ‘পাঠাও’র সহপ্রতিষ্ঠাতা ও নাইজেরিয়াভিত্তিক মোটরবাইক স্টার্টআপ ‘গোকাদা’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। ২০২০ সালের জুলাইয়ে ম্যানহাটনের অ্যাপার্টমেন্টে তার মরদেহ পাওয়া যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, হত্যার অভিযোগের পাশাপাশি, ফাহিম সালেহ’র কাছ থেকে চার লাখ ডলার চুরি এবং অন্যান্য অভিযোগে ২৫ বছর বয়সী টাইরেস হাসপিলকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

প্রসিকিউটররা জানান, হাসপিল ফাহিম সালেহ’র কাছ থেকে নগদ অর্থ চুরি করছিলেন দীর্ঘদিন যাবৎ। বিষয়টি ফাহিম বুঝতে পারলে হাসপিলকে মামলা থেকে বাঁচাতে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য দুই বছর সময় দেন। কিন্তু হাসপিল তখনও ফাহিমের কোম্পানি থেকে টাকা চুরি করে যাচ্ছিলেন। বিষয়টি বস ফাহিম জেনে যেতে পারে, এমন ভয় থেকে তাকে হত্যার সিদ্ধান্ত নেন।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১৩ জুলাই ফাহিম সালেহকে হত্যা করেন টাইরেস হাসপিল। পরের দিন একটি বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে ফাহিমের শরীর টুকরো টুকরো করার জন্য অ্যাপার্টমেন্টে ফিরে যান। মরদেহ কাটার এক পর্যায়ে করাতের ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যায়। পরে হাসপিল চার্জার কিনতে বাইরে যান। এর মধ্যে ফাহিমের চাচাতো ভাই অ্যাপার্টমেন্টে এসে তার ছিন্নভিন্ন মরদেহ দেখতে পান। এ ঘটনার কয়েকদিন পর পুলিশ হাসপিলকে গ্রেপ্তার করে।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়