Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
সব কারাগার ও থানায় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর নির্দেশ

বুধবার

১৪ মে ২০২৫


৩১ বৈশাখ ১৪৩২,

১৬ জ্বিলকদ ১৪৪৬

সব কারাগার ও থানায় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর নির্দেশ

ডেস্ক রিপোর্ট || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ২১:২৩, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১   আপডেট: ২১:২৪, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
সব কারাগার ও থানায় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর নির্দেশ

ছবি: হাইকোর্ট

ঢাকা (০৯ সেপ্টেম্বর): নিরপরাধ ব্যক্তির কারাভোগ ঠেকাতে এবং প্রকৃত আসামি শনাক্ত করতে দেশের সব কারাগার ও থানায় ক্রমান্বয়ে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও কারা কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে তিন দফা নির্দেশনা দিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে নাশকতার মামলায় ভুল আসামি জহির উদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। খবর ইউএনবি।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও কারাকর্তৃপক্ষকে যে তিন দফা নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। সেগুলো হলো-

১. বিদ্যমান ব্যবস্থার সঙ্গে সব থানায় আসামির হাতের আঙুল ও তালুর ছাপ, চোখের মণি, বায়োমেট্রিক পদ্ধতির প্রচলন।

২. গ্রেপ্তারের পর আসামির সম্পূর্ণ মুখের ছবি ধারণ ও কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে সংরক্ষণ।

৩. দেশের সব কারাগারে আঙুল ও হাতের তালুর ছাপ, চোখের মণি সংরক্ষণের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ সিস্টেম চালু করা।

জহির উদ্দিনের বিরুদ্ধে ভুল পরোয়ানা জারির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।

পরে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, আদালত পর্যবেক্ষণসহ রুল চূড়ান্ত ঘোষণা করেছেন। আবেদনকারী জহির উদ্দীনের বিরুদ্ধে জারি করা পরোয়ানা অবৈধ এবং আইন বহির্ভূত হিসেবে ঘোষণা করে কারাগারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে তিন দফা নির্দেশনা দিয়েছেন।

এর আগে গত সপ্তাহে নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় প্রকৃত আসামি নোয়াখালীর বসুরহাটের মোহাম্মদ জহির উদ্দিন নয় মর্মে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দেয় পিবিআই। প্রতিবেদনে বলা হয়, মামলার প্রকৃত আসামি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের আহসান উল্লাহর ছেলে মোদাচ্ছের আনছারী ওরফে মোহাদ্দেস।

গত বছরের ১০ মার্চ হাইকোর্টের একই বেঞ্চ এক আদেশে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে জহির উদ্দিনের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কার্যকারিতা স্থগিত করেন। একই সাথে নোয়াখালীর জহির উদ্দিন ওই মামলার প্রকৃত আসামি কি না, তা তদন্ত করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেন।

 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়