Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
আদিলুর-এলানের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

শুক্রবার

০৯ মে ২০২৫


২৬ বৈশাখ ১৪৩২,

১১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

আদিলুর-এলানের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৩:১৯, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩  
আদিলুর-এলানের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও সংগঠনটির পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানের ৫৭ ধারায় দেওয়া ২ বছরের সাজার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রায় প্রদানকারী বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের স্বাক্ষরের পর ৫০ পৃষ্ঠার রায়টি প্রকাশ করা হলো। সত্যায়িত অনুলিপি এরই মধ্যে হাতে পেয়েছেন আদিলুরের আইনজীবী মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভুঁইয়া।

তিনি জানান, আদিলুর রহমান খান এবং এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানের পক্ষে দ্রুত হাইকোর্টে আপিল করে জামিন চাওয়া হবে।

এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের ৫৭ ধারার মামলায় আদিলুর রহমান খানকে দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল। একই মামলায় নাসির উদ্দিনকেও দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।

মামলার রায় পর্যবেক্ষণে বলা হয়, হেফাজতের তান্ডবের মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে আদিলুর ও এলানের সংগঠন অধিকার বাংলাদেশের ইমেজ ক্ষুণ্ন করেছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, হেফাজতে ইসলামের ওই সমাবেশে পুলিশের উপর হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় ২০১৩ সালের ৫ মে সকালে পুলিশসহ ১১ জন মারা যান। অথচ অধিকারের ওয়েবসাইটে একই বছরের ১০ জুন ৬১ জনের মৃত্যুর কথা উল্লেখ করা হয়। ওই প্রতিবদনে বিভিন্ন সময়ে নাশকতার পুরনো কিছু ছবিও যুক্ত করা হয়। এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে উস্কানি ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে আসামিরা ২০০৬ সালের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় অপরাধ সংঘটন করেছেন।

বিলুপ্ত এই আইনের ৫৭(১) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেউ পড়লে, দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হতে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন অথবা যার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উসকানি প্রদান করা হয়, তাহলে এ কাজ অপরাধ বলে গণ্য হবে।

এ অপরাধের জন্য ৫৭(২) ধারায় সর্বোচ্চ ১৪ বছর ও সর্বনিম্ন ৭ বছর কারাদণ্ড এবং সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়