Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
স্রোত না কমা পর্যন্ত মাওয়া-বাংলাবাজার ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

মঙ্গলবার

২০ মে ২০২৫


৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২,

২১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

স্রোত না কমা পর্যন্ত মাওয়া-বাংলাবাজার ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ০০:১৮, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১  
স্রোত না কমা পর্যন্ত মাওয়া-বাংলাবাজার ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (ফাইল ছবি)

ঢাকা (০৮ সেপ্টেম্বর): স্রোত না কমা পর্যন্ত মাওয়া-বাংলাবাজার রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, পানির প্রবাহ বেড়ে যাওয়ায় মাওয়া চ্যানেলে ফেরি চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তাই স্রোত না কমা পর্যন্ত এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে।

বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি একথা জানান। খবর বাসস।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত না হলে আগামী ১০ দিনের মধ্যে মাওয়া রুটে পানি প্রবাহ কমে আসতে পারে। তখন ফেরি চলাচল চালু করা যাবে। তিনি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে ফেরিতে মাওয়া থেকে বাংলাবাজার যাওয়ায় অসুবিধা নেই, কিন্তু ফেরাটা খুব সমস্যা। ঝুঁকিটা আমরা নিতে চাচ্ছি না।’

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গত বছর যখন ফেরিগুলো চলেছে তখন পদ্মা সেতুর স্প্যানগুলো বসানো ছিল না। এখন একটা সুনির্দিষ্ট পকেটের মধ্য দিয়ে ফেরিগুলো চালাতে হয়। কারণ সব স্প্যান বসে গেছে, পদ্মা সেতু অলমোস্ট রেডি আছে বলা যায়। এমন অবস্থায় যখন ঘূর্ণায়নগুলো শুরু হয় তখন কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করাটা কঠিন হয়ে যায়। দেশবাসীকে আর আতঙ্কের মধ্যে রাখতে চাই না।
ফেরি বন্ধ থাকায় মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্ট হচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়া দিয়ে যেতে হচ্ছে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আলুবাজার-হরিণা, আরিচা-কাজিরহাট রুটে ফেরি সংখ্যা বাড়ানো হযেছে। তারপরেও আমরা বলেছি পানি কমে না যাওয়া পর্যন্ত ফেরি চলাচলটা বন্ধ রাখছি।’

এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার ড. বিনয় জর্জ প্রতিমন্ত্রীর সাথে তার অফিস কক্ষে সাক্ষাত করেন। সাক্ষাতকালে তারা পারস্পারিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর এবং চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার  এবং সেগুলোর সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়