Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
সিপিএসের আওতায় ১২০০ কোটি ডলার ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

শুক্রবার

২০ জুন ২০২৫


৬ আষাঢ় ১৪৩২,

২২ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৬

সিপিএসের আওতায় ১২০০ কোটি ডলার ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ০১:৩১, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১   আপডেট: ০১:৩১, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
সিপিএসের আওতায় ১২০০ কোটি ডলার ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা (২১ সেপ্টেম্বর): এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এ বছর থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে এক হাজার কোটি ডলার থেকে এক হাজার ২০০ কোটি ডলার ঋণ হিসেবে দেবে। বাংলাদেশের দক্ষতা, কর্মসংস্থান এবং বেসরকারি খাতের উন্নয়নের জন্যই এ ঋণ দেবে এডিবি।  

ম্যানিলা ভিত্তিক ঋণদাতা সংস্থা এডিবি মঙ্গলবার জানিয়েছে,  নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ স্ট্র্যাটেজি (সিপিএস) এর আওতায় গেল পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে ৯৬০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়া হয়েছে। আগামি পাঁচ বছরে এ ঋণের পরিমাণ বাড়বে।

এডিবি বলছে, সরকারি এবং বেসরকারি খাতে আগামি পাঁচ বছরে বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে সিপিএস ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হতে সহায়তা করবে। এছাড়া বাংলাদেশকে করোনা মহামারি থেকে দ্রুত আর্থসামাজিক ভাবে উত্তোরণের জন্যও সিপিএস সহযোগিতা করবে।

আগামী পাঁচ বছরে এডিবি ঋণ সহায়তার পরিমাণ বাড়িয়ে এক হাজার কোটি মার্কিন ডলার থেকে এক হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের উন্নীত করবে। গেল পাঁচ বছরে এ ঋণের পরিমাণ ছিল ৯৬০ কোটি মার্কিন ডলার।

এডিবি বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের কার্যক্রম আরও সম্প্রসারিত করবে এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে উচ্চ স্তরের আর্থিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।

বাংলাদেশে কিছু চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে বলেও এডিবি উল্লেখ করেছে।

এডিবি বলেছে, ‘ব্যাংকিং খাতের উন্নতি, ব্যবসা-বাণিজ্য আরো সহজকরা, ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং বিনিয়োগের পরিবেশ বেসরকারি খাতের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে এবং অর্থনৈতিক বৈচিত্রে উন্নীত করতে সহায়তা করবে।’

এতে বলা হয়েছে, দারিদ্র্য কমানোর প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। বৈষম্য ও দারিদ্র্য কমাতে সুনির্দিষ্ট কর্মকাণ্ডের মধ্যে রয়েছে সরকারের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির কার্যকর বাস্তবায়ন, গ্রামীণ ও আঞ্চলিক উন্নয়ন, দরিদ্রদের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্য ও শিক্ষাসহ স্বল্পমূল্যের আবাসন এবং মৌলিক সেবায় বিনিয়োগ।

আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশের লক্ষ্য দারিদ্র্যকে ২০ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ১৫ দশমিক ৬ শতাংশে এবং চরম দারিদ্র্যকে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ৪ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনা।

 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়