Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়াল ২১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার

শনিবার

২৩ আগস্ট ২০২৫


৮ ভাদ্র ১৪৩২,

২৭ সফর ১৪৪৭

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়াল ২১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৪:২৫, ৮ মার্চ ২০২৪  
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়াল ২১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার

সংগৃহিত

 নিজস্ব প্রতিবেদক: দুই মাস আগেও ক্রমোহ্রাসমান বৈদেশিক মুদ্রার পতন ঠেকাতে সরাসরি বৈদেশিক ঋণ-মুদ্রার সহযোগিতা নিতে হয়েছে। মার্চের শুরুতে অভ্যন্তরীণ মুদ্রা ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি সোয়াপ বা আদলবল এবং প্রবাসী আয়ের প্রভাবে রিজার্ভ ২১ বিলিয়ন অতিক্রম করলো।

গতকাল বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

সর্বশেষ বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন বা ২ হাজার ১১৫ কোটি ২৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার (বিপিএম-৬)। এক মাসে আগেও এ রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৯৯৫ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার (বিপিএম-৬)। এক মাসে রিজার্ভ বাড়লো এক দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার বা ১১৯ কোটি ৬৬ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।

মার্চের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে গঠিত তববিলসহ বা গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ৬৩৩ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এক মাস আগে যা ছিল ২৫ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার বা দুই হাজার ৫০৮ কোটি ৯৯ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।

ক্রমোহ্রাসমান বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন রোধে গত এক বছর ধরে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ, বৈদেশিক ঋণ বা আমদানিকে লাগাম টানা ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা স্থিতাবস্থা রাখা সম্ভব হয়নি। মার্চের শুরুতে আইএমএফ ঋণ বা বৈদেশিক অন্য ঋণ ছাড়াই প্রবাসী আয় এবং ব্যাংকগুলোর মধ্যে কারেন্সি সোয়াপ বা মুদ্রার অদলবদলের মাধ্যমে মুদ্রা ২১ বিলিয়ন  অতিক্রম করানো সম্ভব হয়েছে।

ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রায় আসা প্রবাসী আয় দেশে তাদের পরিবারের কাছে দেশি মুদ্রা টাকা পৌঁছে দেওয়া হয়। আর বিদেশি মুদ্রা স্ব স্ব ব্যাংকে মজুত থাকে। যার একটি অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিক্রি করে। এটা রিজার্ভ বৃদ্ধির একটি মাধ্যম।

সোয়াপ বা মুদ্রার অদলবদল হলো, ব্যাংকগুলোর নস্ট্রো অ্যাকাউন্ট (বিদেশে থাকা দেশীয় ব্যাংকগুলোর অ্যাকাউন্ট) থেকে ডলার বিনিময় করা। যা স্বল্প মেয়াদে লেনদেন করা হয়। সোয়াপের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রস রিজার্ভ বাড়াতে পেরেছে। এ মাধ্যমে সামগ্রিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রা বৃদ্ধি পায় না, বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে যায়। আবার যখন প্রয়োজন হয় ব্যাংকগুলো ফেরত নেয়।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়