Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
বৃষ্টির প্রভাবে অস্থির বাজার

শনিবার

১০ মে ২০২৫


২৭ বৈশাখ ১৪৩২,

১২ জ্বিলকদ ১৪৪৬

বৃষ্টির প্রভাবে অস্থির বাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১২:৩১, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩   আপডেট: ১৩:১১, ৮ ডিসেম্বর ২০২৩
বৃষ্টির প্রভাবে অস্থির বাজার

সংগৃহিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর প্রভাবে দেশব্যাপী বেশ কিছুদিন ধরে অব্যাহত রয়েছে বৃষ্টিপাত। এর ফলে অস্থির হয়ে উঠেছে সবজির বাজার। বাজারে তুলনামূলক সবজি কম থাকায় ক্রেতাদের কাছে চড়া দাম হাকাচ্ছেন বিক্রেতারা। ফলে অনেকটা বাধ্য হয়েই প্রয়োজনীয় বাজার করে ঘরে ফিরছেন সাধারণ মানুষ। আজ শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এরকম চিত্রই দেখা যায়।

বিক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির কারণে বাজারে সবজি কম এসেছে। তাই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে শসা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, যেখানে দুদিন আগেও ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে শসা। বেগুনও বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০-৬০ টাকায়। শীতের সময়ের সবচেয়ে কম দামের সবজি ফুলকপি-বাঁধাকপিও বিক্রি হচ্ছে পিস প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা করে।

দেখা যায়, বাজারে টমেটো কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা, লাউ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, সিম ৫০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, কাঁচামরিচ ১২০ টাকা। দুদিন আগেও কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা করে।

যদিও আজকের বাজারে অন্যান্য দিনের তুলনায় শাকের উপস্থিতিও কম দেখা গেছে। ফলে দামও তুলনামূলক কিছুটা বেশি রয়েছে শাকের। এক আঁটি লালশাক বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা করে, যা অন্যান্য দিনে ১০-১৫ টাকা করেই পাওয়া যেত। এছাড়াও লাউশাক ৫০ টাকা, পালংশাক ২০ টাকা, মুলাশাক ১৫ টাকা আঁটি করে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী সৈকত আহমেদ ক্ষোভ প্রকাশ করে আরটিভি নিউজকে বলেন, শুক্রবার আসলেই সবজির দাম বেড়ে যায়। শীতের সবজি বাজারে চলে আসলেও দাম কমছে না কেন, এটাই আমি বুঝতে পারি না। যা দাম চাচ্ছে তাই দিতে বাধ্য হচ্ছি আমরা। অসহায়ের মতো বাধ্য হয়েই সবজি কিনতে হচ্ছে আমাদের।

এদিকে বেশি দামে সবজি বিক্রি করার কারণ জানিয়ে রামপুরা কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা খন্দকার আলিফ বলেন, বৃষ্টিতে আমাদেরও সবজি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই সব ব্যবসায়ীরাই বৃষ্টির সময় কম কম সবজি কিনে। আবার পাইকারি বাজারেও সবজি কম থাকে। বৃষ্টির কারণে ঢাকায় সবজি ঢুকে না বললেই চলে। যে কারণে বাধ্য হয়েই দামটা একটু বাড়িয়ে বিক্রি করতে হয়।

 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়