Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
 ১৫ মাসে বস্ত্র খাতে ৪৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

মঙ্গলবার

২২ অক্টোবর ২০২৪


৭ কার্তিক ১৪৩১,

১৮ রবিউস সানি ১৪৪৬

 ১৫ মাসে বস্ত্র খাতে ৪৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ২০:১৭, ৩১ মে ২০২৩  
 ১৫ মাসে বস্ত্র খাতে ৪৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।

বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’

২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়