Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
ইভ্যালির রাসেল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

মঙ্গলবার

১৭ জুন ২০২৫


৩ আষাঢ় ১৪৩২,

২০ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৬

ইভ্যালির রাসেল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৮:৪২, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১   আপডেট: ১৯:৩৬, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইভ্যালির রাসেল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রাসেল ও তার স্ত্রী ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন । ছবি: সংগৃহিত

ঢাকা (১৬ সেপ্টেম্বর): ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তার স্ত্রী তথা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা  করেছেন আরিফ বাকের নামে এক ভুক্তভোগী।

গুলশান থানার ডিউটি অফিসার এসআই অনিন্দ্য তালুকার বিজনেস ইনসাইডার বাংলাদেশকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, গতকাল বুধবার রাত ১টা ৩৫ মিনিটে মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

মামলার এজাহার অনুসারে গুলশান থানার পুলিশ জানায়, গ্রাহক আরিফ বাকের ও তার বন্ধুরা ইভ্যালির ‘চমকপ্রদ বিজ্ঞাপনে’ আকৃষ্ট হয়ে ওই প্রতিষ্ঠানে বেশ কিছু পণ্যের অর্ডার দেন। এ বিষয়ে গত ২৯ মে থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত আরেফ বাকের বিভিন্ন সময় পণ্যের মূল্য বাবদ ৩ লাখ ১০ হাজার ৫৯৭ টাকা অনলাইন ব্যাংকিং ও একটি ব্যাংকের কার্ডের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। পণ্য ৭ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে দিতে ব্যর্থ হলে সম্পূর্ণ টাকা ফেরতের অঙ্গীকার করেছিলে ইভ্যালি। সবশেষ ৫ সেপ্টেম্বর ইভ্যালি-র গ্রাহকসেবা শাখায় (কাস্টম কেয়ার সেন্টার) যোগাযোগ করে পণ্য পেতে ব্যর্থ হন। এর পূর্বে যতবার যোগাযোগ তারা করেছেন, ততবারই তারা দেব-দিচ্ছি বলে টালবাহানা করে।

মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, ৯ সেপ্টেম্বর বাকেরসহ তিনজন ধানমণ্ডির ১৪ নম্বর রোডে ইভ্যালির অফিসে যান ও প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেলের সঙ্গে দেখা করতে চাইলে তারা বাধার শিকার হন। পরে বাকের বন্ধুদের নিয়ে ইভ্যালির অফিসে প্রতিনিধিদের সঙ্গে পণ্যের বিষয়ে কথা বলতে গেলে তারা চিল্লা-চিল্লি করে। একপর্যায়ে অফিসের ভেতর থেকে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেল তাকে ভয়ভীতি দেখান ও তাদের টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এবং একপর্যায়ে তিনি তাদের প্রাণনাশের হুমকি দেন। তখন ইভ্যালির চেয়ারম্যান সেখানে উপস্থিত হয়ে পণ্য অথবা টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। তিনিও তাদের ভয়ভীতি, হুমকি দেওয়াসহ চরম দুর্ব্যবহার করেন।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, ইভ্যালি পণ্য বিক্রির নামে নানা প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তাদের মতো ৭০০-৮০০ মানুষের অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

প্রসঙ্গত গত ১৪ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ ১০ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত কমিটি।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়