Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

শনিবার

২৩ আগস্ট ২০২৫


৮ ভাদ্র ১৪৩২,

২৭ সফর ১৪৪৭

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৬:০৩, ৭ মার্চ ২০২৪  
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

সংগৃহিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদালত এ আদেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশের পর মামলার পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি ও সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত সে আবেদনও মঞ্জুর করেছেন।

জানা যায়, রাজধানীর দারুস সালাম থানার বাসিন্দা মুজাহিদ হাসান ফাহিম ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ৫ লাখ টাকার একটি বাইক অর্ডার করে তার মূল্য পরিশোধ করেন। কিন্তু মোটরসাইকেল যথাসময়ে অর্থাৎ ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে না পেয়ে ইভ্যালির ধানমন্ডির অফিসে যোগাযোগ করেন ফাহিম। তখন মোটর সাইকেলের ক্রয়বাবদ টাকা পরিশোধের জন্য চেক দেওয়া হয় তাকে।

কিন্তু ওই বছরের ২৩ আগস্ট ইভ্যালি প্রতিষ্ঠান থেকে ফোন দিয়ে ব্যাংক হিসাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ না থাকায় চেকটি নির্ধারিত তারিখে ব্যাংকে জমা না দিতে অনুরোধ করা হয়। চেকের অর্থ পরে পরিশোধ করা হবে বলে নিশ্চয়তা দেওয়া হয় ফাহিমকে। পরে ওই চেক নগদায়ন করার জন্য ফাহিম ইভ্যালি, রাসেল ও শামীমা নাসরিনকে বারবার তাগাদা দেওয়া স্বত্বেও তারা তাকে টাকা প্রদান করতে অযথা কালক্ষেপণ করে চেকের মেয়াদ অতিক্রম করান।

ফাহিমের অভিযোগ, রাসেল-শামীমা বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন। প্রতারণামূলকভাবে তার কেনা মোটর সাইকেলের টাকা আত্মসাৎ করতে এমন কাজ করেছেন তারা। এ ঘটনায় ফাহিম এ বছরের ১৬ জানুয়ারি আদালতে মামলা দায়ের করেন।

এদিকে মঙ্গলবার (৫ মার্চ) শেষবার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম সফিকুজ্জামানের উপস্থিতে নিজেদের পাওনা বুঝে পান ইভ্যালির ১০০ জন গ্রাহক।

ভোক্তা অধিকারের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে আয়োজিত পাওনা টাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ওইদিন মহাপরিচালক জানিয়ে দেন, আজকেই হয়তো শেষবারের মতো ইভ্যালির অভিযোগ নিষ্পত্তি কিংবা টাকা ফেরত দেয়ার কার্যক্রম হচ্ছে। ইভ্যালির সব মামলা নিষ্পত্তি না করা পর্যন্ত হয়তো গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেয়ার এই কার্যক্রম বন্ধ রাখা হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ইভ্যালির বিরুদ্ধে প্রায় ৭ হাজার ৫০০টি অভিযোগ রয়েছে এখনও।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়