Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
রামু ট্র্যাজেডির ১১ বছর

শুক্রবার

০৯ মে ২০২৫


২৬ বৈশাখ ১৪৩২,

১১ জ্বিলকদ ১৪৪৬

রামু ট্র্যাজেডির ১১ বছর

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৬:০৮, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩  
রামু ট্র্যাজেডির ১১ বছর

সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: কক্সবাজারের রামু ট্র্যাজেডির ১১ বছর হলো। ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে রামুর ১২টি বৌদ্ধ বিহার ও বৌদ্ধপল্লির ২৬টি ঘরে অগ্নিসংযোগ ও হামলা করে দুর্বৃত্তরা। পরদিন পুড়িয়ে দেয়া হয় উখিয়া-টেকনাফের আরো ৭টি বৌদ্ধ বিহার। তবে সে রাতের সহিংসতা ভুলে থাকতে চান বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ। ১১ বছরে রামুতে যে সম্প্রীতি ফিরেছে সেখানে নতুন করে ক্ষত তৈরি করতে চান না।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার কক্সবাজারের রামু সীমা বিহার বৌদ্ধ মন্দির ঘুরে দেখা যায়, পূজা-অর্চনায় মগ্ন বৌদ্ধ ধর্মভীরু মানুষ। প্রদীপ শিখার আলোয় বুদ্ধ মূর্তির পদতলে নির্ভয়, স্বতঃস্ফূর্ত নতমস্তক আরাধনায় বিভোর। মধু পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে এদিন গৌতম বুদ্ধের ভক্ত অনুরাগীরা রামুর সকল মন্দিরে মন্দিরে পূজা-প্রার্থনায় নিবেদিত ছিলেন।

বৌদ্ধরা বললেন, তারা এখন ভালো আছেন। সব ধর্মের মানুষের সাথে মিলে মিশে থাকেন।

তবে অনেকের মনেই অজানা কষ্ট, হামলার ১১ বছর হলেও সে ঘটনার হামলাকারীদের পরিচয় অজানা থেকে যাওয়ায়।

কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারের প্রধান ভিক্ষু জানান, রামুর ধর্মীয় সম্প্রীতিতে যারা আঘাত হেনেছিল তারা সফল হয়নি।

রামুর কেন্দ্রীয় সীমা বিহারের আবাসিক অধ্যক্ষ প্রজ্ঞানন্দ মহাথের বলেন, যে ক্ষতের তৈরি হয়েছিলো, ১১ বছরে আমরা সবাই মিলে তা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলম জানান, মামলার সাক্ষীরা সাক্ষ্য দিতে না চাওয়ায় মামলার নিষ্পত্তিতে দেরি হচ্ছে।

তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবেও আমি অনেকের সাথে যোগাযোগ করেছি। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।

হামলার ঘটনায় রামু, উখিয়া ও টেকনাফে ১৯টি মামলা হয়। এতে এজাহারভুক্ত ৩৭৫ জনসহ ১৫ হাজার ১৮২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। পরে আপোসের ভিত্তিতে একটি মামলা প্রত্যাহার হলেও বাকি ১৮ মামলায় ৯৯৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় তদন্তকারী সংস্থা।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়